আমাদের পুর্বপুরুষরা তাদের Findings গুলো লিখে রেখে গেছে, আজও সেই বইগুলো পড়েই আমরা নতুন অনেক কিছু শিখতে পারছি।
অথচ আজকে কেউ বই লিখলে, তাকে নিয়ে Mockery করা হয়।
“এই লোক বই লেখে? টিকটকার দিয়ে বই মেলা ভরে গেছে”
আচ্ছা, একজন মানুষ যদি তার Idea, Knowledge, Experience, অথবা Journey লিখে রাখতে চায়, সেটার Quality Determine করার আমি কে?
যদি Market এ Demand থাকে, যে সেটার ভ্যালু বুঝে সে ই তো বই কিনবে। ভালো না মনে হলে কিনবে না।
আমার যদি Valuable না লাগে, আমি এটার Target Customer ই না।
That’s fine! But who am I to decide who should write and who shouldn’t?
আমি মনে করি প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু Share করার মতো আছে। যার যার Skill, Experience, Optimization Level আলাদা। তাই Knowledge Circulate হওয়া উচিত।
কিন্তু Bangladesh এ Successful মানুষ দের মধ্যে এই Sharing Culture নাই।
তাদেরকে উৎসাহিত করলে আমাদের কাছে এই Knowledge গুলো Flow হবে।
তারা হয়তো এতটাই Busy যে সময় দিতে চায় না, অথবা তাদের কাছে এই Time Investment কে Worthy মনে হয় না।
এই সমস্যাটা Ghostwriting দিয়ে Solve করা যায়।
যারা Busy, তারা যদি Interviews দেয়, আর Ghostwriter সেটা লিখে, Edit করে, Revise করে, তাহলে Valuable Knowledge গুলো Next Generation এর কাছে পৌঁছে যাবে।
এই মুহূর্তে বড় একটা সমস্যা হচ্ছে –
Next Generation আগের Generation এর Experience, Insights বা Teachings গুলো জানেই না।
প্রতিটা Generation নিজে নিজে Struggle করে আবার Zero থেকেই শুরু করে, এই Loop চলতেই থাকে।
এটা বন্ধ হওয়া দরকার।
সবাইকে নিজের Experience লিখে রেখে যাওয়া উচিত:
হোক সেটা Book Format এ, অথবা Personal Diary তে।